-->

টাইফয়েড নিরাময় করার উপায় | সুস্থ দেহ সুন্দর মন

টাইফয়েড নিরাময় করার উপায় | সুস্থ দেহ সুন্দর মন

সবাইকে স্বাগতম এই ব্লগ সাইটে। আজ একটি পরিচিত রোগ নিয়ে আপনাদের কিছু জানাবো।
টাইফয়েড রোগটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। রোগটি হলে শরীর এর অবস্থা কেমন হয় তা অনেকেই জানি। তবুও এই জানাটাকে আরো প্রসার করার জন্য আপনাদের কিছু জিনিস জানাবো।
টাইফয়েড জ্বর এর তীব্রতা অনেক বেশি আর দিন দিন ধাপে ধাপে বাড়তে থাকে। ৭ দিন এর বেশি সময় জ্বর থাকে। এর সাথে মাথা ব্যাথা ,বমি,ডায়রিয়া থাকতে পারে। প্যারাসিটামল জাতীয়  ওষুধে কিছুটা কমলেও পুরোপুরো সারে না। অনেক সময় রোগী অচেতন হয়ে জেতে পারে আর উলটো-পাল্টা কথাও বলতে পারে।
দুষিত পানি থেকে এই রোগ ছড়ায়। সঠিক চিকিৎসা না হলে রোগ মারাত্মক আকার ধারন করতে পারে। যেমন: পরিপাকতন্ত্র ফুটো হয়ে রক্তক্ষরণ,শ্বাসতন্ত্র ও মস্তিষ্কে প্রদাহ,মেরুদণ্ড ও সন্ধিতে প্রদাহ,স্নায়ুর সমস্যা ও কিডনি বিকল হওয়া।
৫ দিনেও জ্বর না কমললে ডাক্তার দেখাতে হবে। রক্তে শ্বেতরক্তকণিকার মাত্রা কমলে টাইফয়েড হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তারপরও রক্ত পরীক্ষা এর ফলাফল এর জন্য অপেক্ষা করতে করতেই শিরায় উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দ্রুত চিকিৎসা করা দরকার।সম্পুর্ণ বিশ্রাম, প্রচুর তরল ও সুষম খাবার খেতে হবে রোগীকে। বমি হলে শিরায় স্যালাইন দেওয়া যায় । দ্রুত অ্যান্টটিবায়োটিক  প্রতিরোধক হয়ে ওঠায় ৩ দিনের মাথায় অ্যান্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা লাগতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করার ইপরও ৪-৫ দিন লেগে যেতে পারে রোগ সাড়তে। তাই এই সময় ধৈর্য ধরতে হবে।

       পি.ডি.জয়
    তথ্য: প্রথম আলো,ইউটিউব

নিচের ফেইসবুক আইকনে ক্লিক করার মাধ্যমে আমাদের এই পোস্টটি শেয়ার করে অন্য বন্ধুদেরকেও পড়ার সু্যোগ করে দিন যেন আপনার বন্ধুরাও উপকৃত হয় । আর আপনি পরবর্তী সকল টিপ্স & ট্রিক্স সহজেই পেতে নিচে আপনার ইমেইল এড্রেস সাবমিট করুন (ফ্রী) । তারপর আপনার ইনবক্স চেক করে Confirmation Link এ ক্লিক করে ভেরিফাই (ফ্রী) করুন ।

Share this:

Disqus Comments